-->

ব্রেকিং নিউজ

শেয়ার কেনার আগে যে বিষয়গুলো জানা দরকার জেনে নিন

শেয়ার কেনার আগে যে বিষয়গুলো জানা দরকার:
 ১। P/E দেখুন। এটা অবশ্যই ১৬ বা তার নিচে হওয়া উচিৎ। যত কম তত ভাল ২। NAV দেখুন। এর সাথে বাজার মূল্যের একটা সামান্জস্ব থাকা উচিৎ। যার NAV ৩০ টাকা তার বাজার মূল্য ৭০ টাকার নিচে হওয়া উচিৎ। ৩। EPS যত বেশি হবে ততই ভালো। ৪। মোট শেয়েরের সংখ্যা দেখুন। আর দেখুন তার কতটুকু পাবলিকের হাতে আছে। নিয়মিত ভলো ভিওম লেনদেন হয় এমন শেয়ারই কেনা উচিত। ৫। authorized capital আর Paid-Up Capita এর রেশিও দেখুন। যদি ২ টা খুব কাছাকাছি হয় তবে ঐ কম্পানি কখনই কোন বোনাস শেয়ার দিবে না। ৬। গত ৩-৪ বছরের ডিভিডেন্ট রেকর্ড দেখুন।  পরিমান বোনাস দেয় তা দেখুন। বাৎসরিক গড় মূল্য দেখুন। খেয়াল করুন এই মূল্যের কাছাকাছি দামে শেয়ার কিনতে। ৭। লাস্ট ৫-৬ মাসের নিউজ দেখুন (ডিএসই'র সাইটে প্রকাশিত) ৮। ডিএস ই এখন ৪ মাস পর পর কম্পানির আর্নিং রিপোর্ট দেয়। একটু মাথা খাটালেই বছর শেষে কি পরিমান লাভ করবে তা জানা সম্ভব। মনে রাখবেন একটি কথা বিক্রির সময় নয় বরং কেনার সময়ই আপনাকে লাভ করতে হবে । ব্যাক্তিগত ভাবে 'ডাউন ট্রেন্ডেই' হল আমার প্রিয় বিনিয়োগের সময়। কেনার টেকনিকঃ ধরুন আপনি শেয়ার x এর ১০০ টার লট কিনতে চান। সাধারনত আমরা এক বারেই ১০০ টার লট একবারে কিনে ফেলি আর এতে আমাদের লাভ বা লোকশানের ঝুঁকি অনেক বেরে যায়। বরং এক বারে ১০০ লট না কিনে ৩-৪ বারে কিনুন - এই স্ট্রেটেজিতে লাভের পরিমান কমে যাওয়ার (বুলিশ মার্কেটে) চান্স থাকলেও লসের পরিমান একদমই নেই। একে বলা হয় এভারেজিং টেকনিক। বিক্রির ক্ষেত্রেও একই ফরমূলা সব একবারে বেচে না দিয়ে ২-৩ বারে বেচুন। কোন সেক্টর কিনবেন ? এটা নির্ভর করে আপনার পোর্টফলিও এর ডিজাইন ও তার বর্তমান অবস্থার উপর। সহজ কথায় এক কম্পানি ও এক সেক্টরের শেয়ার না কিনে ২-৩ সেক্টরের শেয়ার কেনা উচিত এবং প্রতি সেক্টরেরই ২-৪ টা কম্পানির শেয়ার আপনার পোর্টফলিওতে থাকা উচিত।  

1 comment:

Thanks for Commends